Member Directory
প্রীতম সেন। পেশা হচ্ছে শিক্ষকতা। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
আলতাফ শাহনেওয়াজ, কবি। জন্ম ২৫ জুন ১৯৮১, ঝিনাইদহ শহরে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর। লেখালেখির শুরু নির্লিপ্ত নয়ন নামে, ছোটকাগজে। কাব্যগ্রন্থ রাত্রির অদ্ভুত নিমগাছ (২০১১), আলাদিনের গ্রামে (২০১৬), কলহবিদ্যুৎ (২০১৯), সামান্য দেখার অন্ধকারে (২০২০); নাট্যগ্রন্থ নৃত্যকী (২০১৬)। সম্পাদনা করেছেন ছোটকাগজ ঢোল সমুদ্দুর (২০০১) ও শাখাভরা ফুল (২০০৯)। আলাদিনের গ্রামের জন্য ‘আদম সম্মাননা ২০১৬’ (ভারত) এবং নৃত্যকীর জন্য ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার ২০১৭’ পেয়েছেন। কাজ করছেন প্রথম আলোয়।
সুব্রত অগাস্টিন গোমেজের জন্ম ঢাকায়, ১৯৬৫ সনে। ১৯৯৫ থেকে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে বসবাস।
প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ : তনুমধ্যা (১৯৯০), পুলিপোলাও (২০০৩), কবিতাসংগ্রহ (২০০৬), ঝালিয়া (২০০৯), মর্নিং গ্লোরি (২০১০), ভেরোনিকার রুমাল (২০১১), হাওয়া-হরিণের চাঁদমারি (২০১১), আমাকে ধারণ করো অগ্নিপুচ্ছ মেঘ (২০১২), Ragatime (২০১৬), শ্রেষ্ঠ কবিতা (২০১৮), ইশকনামা (২০১৯), দশ মহাবিদ্যা (২০২০), ছুরিতে ঠিকরানো আঁধিয়ার (২০২০), ডাকা ঢাকে (২০২১)।
গদ্যগ্রন্থ : কালকেতু ও ফুল্লরা (উপন্যাস ২০০২, পুনঃ ২০১৯), মাতৃমূর্তি ক্যাথিড্রাল (গল্প ২০০৪, পুনঃ ২০১৯), চণ্ডীদাস দ্যাখে যুগ যুগ (প্রবন্ধ, প্রকাশিতব্য)।
অনুবাদ : অন্তউড়ি (চর্যাপদের পদ্য-রূপান্তর, ১৯৮৯), নির্বাচিত ইয়েটস (ডব্ল্যু বি ইয়েটসের নির্বাচিত কবিতার অনুবাদ, ১৯৯৬) এলিয়টের প’ড়ো জমি (টি এস এলিয়টের ‘দ্য লাভ সং অব জে. অ্যালফ্রেড প্রুফ্রক’ এবং ‘দ্য ওয়েস্ট ল্যান্ড’-এর অনুবাদ, ১৯৯৮) কবিতা ডাউন আন্ডার (নির্বাচিত অস্ট্রেলিয় কবিতার অনুবাদ, অংকুর সাহা ও সৌম্য দাশগুপ্ত-র সাথে, ২০১০), স্বর্ণদ্বীপিতা (বিশ্ব-কবিতার অনুবাদ ২০১১)।
সম্পাদনা : প্রসূন (যৌথ), অগ্রবীজ (যৌথ)।
ময়ুখ চৌধুরী (আনোয়ারুল আজিম জন্ম: অক্টোবর ২২, ১৯৫০) একজন বাংলাদেশী কবি, সমালোচক, প্রাবন্ধিক, গবেষক এবং অধ্যাপক। তার প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে কাব্য এবং গবেষণাগ্রন্থ। ১৯৮০-এর দশক থেকে সাহিত্যকর্মে নিজস্ব কাব্যস্বরের জন্য তিনি বোদ্ধামহলের দৃষ্টি আর্কষণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তাকে বাংলা কবিতার তিরিশ দশকের ব্যক্তিবাদী ধারার উত্তরাধিকারী মনে করা হয়। তার কাব্যচর্চায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা ও সময়কালের অভিছাপ প্রকটিত। সম্পাদনা করেছেন "প্রতীতি" ও "কবিতা" শিরোনামের দুটি সাহিত্যকাগজ। তিনি চার দশক ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে অবসরে আছেন।
সাহিত্যে অসামান্য অবদানের জন্য ২০১৫ সালে তিনি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন একুশে সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থঃ কালো বরফের প্রতিবেশী(১৯৮৯), অর্ধেক রয়েছি জলে, অর্ধেক জালে (১৯৯৯),তোমার জানলায় আমি জেগে আছি চন্দ্রমল্লিকা (২০০০), প্যারিসের নীলরুটি (২০০১), আমার আসতে একটু দেরি হতে পারে (২০০২), পলাতক পেণ্ডুলাম (২০১৫), ক্যাঙ্গারুর বুকপকেট (২০১৬), পিরামিড সংসার (২০১৭), জারুলতলার কাব্য (২০১৮), চরণেরা হেঁটে যাচ্ছে মুণ্ডুহীন (২০২০)
জন্ম ৭ জানুয়ারি, ১৯৬৫; ঢাকা। এমএ (ইংরেজি), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া-নিবাসী। পেশা: আইটি ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানিতে, সেলজ অ্যান্ড প্রডাক্ট ম্যানেজমেন্ট। প্রকাশিত বই: কবিতা— তনুমধ্যা [চেতনা ১৯৯০], পুলিপোলাও [একবিংশ ২০০৩], কবিতাসংগ্রহ [খান ব্রাদার্স ২০০৬], দিগম্বর চম্পূ [একুশে ২০০৬], গর্দিশে চশমে সিয়া [যেহেতু বর্ষা ২০০৮], ঝালিয়া [ভাষাচিত্র ২০০৯], মর্নিং গ্লোরি [ঐতিহ্য ২০১০], ভেরোনিকার রুমাল [অভিযান (কলকাতা) ২০১১], হাওয়া-হরিণের চাঁদমারি [ভাষাচিত্র ২০১১], আমাকে ধারণ করো অগ্নিপুচ্ছ মেঘ [আদর্শ ২০১২], Ragatime [ইংরেজি কবিতা, বইপত্র ২০১৬] উপন্যাস— কালকেতু ও ফুল্লরা [শ্রাবণ, ২০০২] গল্প— মাতৃমূর্তি ক্যাথিড্রাল [পেঁচা ও প্রতিরুদ্ধ, ২০০৪] অনুবাদ— অন্তউড়ি [পদ্য রূপান্তরে চর্যাপদ, চেতনা ১৯৮৯] নির্বাচিত ইয়েটস [ডব্ল্যু বি ইয়েটস-এর নির্বাচিত কবিতার অনুবাদ, চৌধুরী অ্যান্ড ফ্রেন্ডস বুক কর্নার ১৯৯৬] এলিয়টের প’ড়ো জমি [টি এস এলিয়ট-এর দ্য ওয়েস্ট ল্যান্ড ও দ্য লাভ সং অব জে অ্যালফ্রেড প্রুফ্রক-এর অনুবাদ, চৌধুরী অ্যান্ড ফ্রেন্ডস বুক কর্নার ১৯৯৮] কবিতা ডাউন আন্ডার [অস্ট্রেলিয় কবিতার অনুবাদ, অংকুর সাহা ও সৌম্য দাশগুপ্ত’র সাথে, ভাষাচিত্র ২০১০] স্বর্ণদ্বীপিতা [বিশ্ব-কবিতার অনুবাদ, শুদ্ধস্বর ২০১১] ই-মেইল : [email protected]
ময়ুখ চৌধুরী (আনোয়ারুল আজিম জন্ম: অক্টোবর ২২, ১৯৫০) একজন বাংলাদেশী কবি, সমালোচক, প্রাবন্ধিক, গবেষক এবং অধ্যাপক। তার প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে কাব্য এবং গবেষণাগ্রন্থ। ১৯৮০-এর দশক থেকে সাহিত্যকর্মে নিজস্ব কাব্যস্বরের জন্য তিনি বোদ্ধামহলের দৃষ্টি আর্কষণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তাকে বাংলা কবিতার তিরিশ দশকের ব্যক্তিবাদী ধারার উত্তরাধিকারী মনে করা হয়। তার কাব্যচর্চায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা ও সময়কালের অভিছাপ প্রকটিত। সম্পাদনা করেছেন "প্রতীতি" ও "কবিতা" শিরোনামের দুটি সাহিত্যকাগজ। তিনি চার দশক ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে অবসরে আছেন। সাহিত্য অসামান্য অবদানের জন্য ২০১৫ সালে তিনি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন একুশে সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থঃ কালো বরফের প্রতিবেশী(১৯৮৯), অর্ধেক রয়েছি জলে, অর্ধেক জালে (১৯৯৯),তোমার জানলায় আমি জেগে আছি চন্দ্রমল্লিকা (২০০০), প্যারিসের নীলরুটি (২০০১), আমার আসতে একটু দেরি হতে পারে (২০০২), পলাতক পেণ্ডুলাম(২০১৫), ক্যাঙ্গারুর বুকপকেট (২০১৬), পিরামিড সংসার(২০১৭), জারুলতলার কাব্য (২০১৮), চরণেরা হেঁটে যাচ্ছে মুণ্ডুহীন (২০২০)
আহমেদ নকীব, কবি। জন্ম তারিখঃ- ২৭ শে জুন ১৯৬৫। জন্মস্থানঃ- ঢাকা। প্রকাশিত গ্রন্থঃ- শিশু ও হারানো বিড়ালের কথা (কাব্যগ্রন্থ ১৯৯৬), মহাপুরুষের জোব্বা (কাব্যগ্রন্থ ১৯৯৯), ওরা আমাকে ঘিরিয়া ঘিরিয়া নাচে আর গুলি করে(কাব্যগ্রন্থ ২০০২), ঘষা খাইতে খাইতে চলে নয়া চক্রের খেইল (গদ্যগ্রন্থ ২০০২), আ মরি ক্ষুদ্রত্ব (কাব্যগ্রন্থ ২০০৫), শুরু থেকে সম্প্রতি (কাব্যসংগ্রহ ২০০৯), শব্দ-দ্বন্দ্ব-ভেদ (কাব্যগ্রন্থ ২০১১), নখের টুকরা (কাব্যগ্রন্থ ২০১১), ট্যাক্সট ম্যাসেজের মৃত্যু (গল্পগ্রন্থ, ২০১২), কালো কাচের বাইরে কিছু আর ঘটে না (কাব্যগ্রন্থ ২০১৬), তোমার নেচে নেচে চলা (কাব্যগ্রন্থ ২০১৬), মিসেস নিতিয়ার সাথে বৃষ্টি আসলো যেদিন (কাব্যগ্রন্থ ২০১৮), গান গাবো বিজয়নগরে (কাব্যগ্রন্থ ২০১৯, যে ব্রিজ দৃশ্যত নাই ( কাব্যগ্রন্থ ২০২০), তাল তাল মেঘ ভেঙে পড়ছে (প্রকাশিতব্য কাব্যগ্রন্থ ২০২১)
মুজিব ইরম-এর জন্ম বাংলাদেশে, মৌলভীবাজার জেলার নালিহুরী গ্রামে। পারিবারিক সূত্র মতে ১৯৬৯, সনদপত্রে ১৯৭১। পড়াশোনা করেছেন সিলেট, ঢাকা ও যুক্তরাজ্যে। তাঁর ১ম কবিতার বই মুজিব ইরম ভনে শোনে কাব্যবান প্রকাশিত হয় ১৯৯৬ সালে, বাংলা একাডেমি থেকে।
তাঁর প্রকাশিত অন্যান্য কবিতার বই: ইরমকথা ১৯৯৯, ইরমকথার পরের কথা ২০০১, ইতা আমি লিখে রাখি ২০০৫, উত্তরবিরহচরিত ২০০৬, সাং নালিহুরী ২০০৭, শ্রী ২০০৮, আদিপুস্তক ২০১০, লালবই ২০১১, নির্ণয় ন জানি ২০১২, কবিবংশ ২০১৪, শ্রীহট্টকীর্তন ২০১৬, চম্পূকাব্য ২০১৭, আমার নাম মুজিব ইরম আমি একটি কবিতা বলবো ২০১৮, পাঠ্যবই ২০১৯, পয়ারপুস্তক ২০২০, দেশি কবিতা ২০২১। কবিতা ছাড়াও মুজিব ইরম কাজ করেছেন গল্পে, উপন্যাসে, শিশুসাহিত্যে। তাঁর প্রকাশিত উপন্যাস/আউটবই: বারকি ২০১১, মায়াপীর ২০০৯, বাগিচাবাজার ২০১৫। গল্পগ্রন্থ: বাওফোটা ২০১৫। শিশুসাহিত্য: এক যে ছিলো শীত ও অন্যান্য গপ ২০১৬। মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস: জয় বাংলা ২০১৭। এছাড়া প্রকাশিত হয়েছে ধ্রুবপদ থেকে: ইরমসংহিতা ২০১৩, বাংলা একাডেমি থেকে: ভাইবে মুজিব ইরম বলে ২০১৩, এন্টিভাইরাস পাবলিকেশনস, লিভারপুল, ইংল্যান্ড থেকে: পয়েমস অব মুজিব ইরম ২০১৪, ধ্রুবপদ থেকে: আউটবই সংগ্রহ ২০১৬, পাঞ্জেরী থেকে: প্রেমের কবিতা ২০১৮, বেহুলা বাংলা থেকে: শ্রেষ্ঠ কবিতা ২০১৮, চন্দ্রবিন্দু থেকে: ইরম পদাবলি ২০২০, নীহারিকা থেকে: মু.ই ২০২০, তুলসী পাবলিশিং হাউস থেকে: নির্বাচিত কবিতা ২০২১, স্রোত থেকে: ইরম পাদানাম ২০২১। মুজিব ইরম ভনে শোনে কাব্যবান গ্রন্থের জন্য পেয়েছেন বাংলা একাডেমি তরুণ লেখক প্রকল্প পুরস্কার ১৯৯৬। বাংলা কবিতায় সার্বিক অবদানের জন্য পেয়েছেন সংহতি সাহিত্য পদক ২০০৯, কবি দিলওয়ার সাহিত্য পুরস্কার ২০১৪। কবিবংশ গ্রন্থের জন্য পেয়েছেন ব্র্যাক ব্যাংক-সমকাল সাহিত্য পুরস্কার ২০১৪।
শ্রীহট্টকীর্তন গ্রন্থের জন্য পেয়েছেন সিটি-আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার ২০১৬। মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস জয় বাংলার জন্য পেয়েছেন এম নুরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার ২০১৭। কবিতা ও কথাসাহিত্যে সার্বিক অবদানের জন্য পেয়েছেন শালুক সাহিত্য পুরস্কার ২০১৯। এছাড়া পেয়েছেন বাংলা একাডেমি সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ পুরস্কার ২০১৭।